মুখের গোলাকার, কালো বা বাদামি দাগকে মেছতা বলে।এটা সাধরনতঃ
বংশগত কারন এবং সূর্যের তাপ থেকে হয়ে থাকে। পিগমেনট পৃথিকরন একটা নিদি্ষট জায়গায়
ঘটে, যার ফলে এটা হয়ে থাকে।এবং মেলানিনের পরিমান কমে আসে। মেছতা সূর্যের তাপে খুব
কাতর। বাইরের সূর্যের তাপ থেকে আসার পর এটা তীব্র হয়ে ওঠে। এটা সাধারনতঃ ফর্সা
লোকদের বেশী দেখা যায়।হরমনের ভারসম্যহীনতার জন্যও এটা হয়ে থাকে। মেছতার দাগ দূর
করতে প্রাকৃতিক অনেক উপকরন ব্যবহার করা হয়।ঘরে
বসেই আপনারা নিজের যত্ন পারেন।নিম্নলিখিত উপকরনগুলি ব্যবহার করতে পারেন।
১.লেবুর রস আক্রান্ত স্হানে সরাসরি লাগাতে পারেন।
২.আনারসের রস মুখে লাগাতে পারেন।
৩.চন্দনের সাথে গোলাপ জল মিশিয়ে মিশ্রন তৈরী করে মুখে
লাগাতে পারেন।আপনি মিশ্রনটা একঘন্টা বা সারারাত রাখতে পারেন।তারপর মুখ ধুয়ে ফেলতে
পারেন।মুখের দাগ দুর করতে হলে এটা নিয়মিত করতে হবে।
৪.এলোভেরার নির্যাশ মুখে লাগাতে পারেন।
৫.মেথিপাতা বেটে মিশ্রনটা মুখে ব্যবহার করতে পারেন।
৬.অলিভ ওয়েল মুখের
দাগে ব্যবহার করতে পারেন৷
৭.নিম ও হলুদের
মিশ্রন তৈরী করে রাতে ঘুমানোর আগে লাগাতে পারেন৷
৪.লেবুর রসের সাথে
মধু মিশিয়ে মিশ্রন তৈরী করে মুখে লাগাতে পারেন৷
৯.চালের গুড়ার সাথে
তরমুজের রস মিশিয়ে মুখে লাগাতে পারেন৷
১১.আলুর টুকরা নিয়মিত
মুখে ঘষলে মেছতার দাগে উপকার হয়৷
১২.দুধের মাখন মুখে
লাগাতে পারেন৷
১৩.রসুনের রস মুখে
লাগাতে পারেন৷
১৪.সরিষার বাটার
সাথে দুধ মিশিয়ে মিশ্রনটি মুখে লাগাতে পারেন৷
মেছতা প্রতিরোধে পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ-
মেছতার প্রতিরোধে আমাদের প্রতিদিন পুষ্টিকর খাদ্য খেতে হবে৷
খা্দ্যতালিকাতে ভিটামিন B5জাতিয় খাবার খেতে হবে৷এটা পাওয়া যায় দুধ,ডিমের কুসুম,গম,পুষ্টিকর
ঈষ্টে৷ এবং ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ খাবার যেমন আপেল,আমলকি,পেয়ারা,লেবু ইত্যাদি৷
No comments:
Post a Comment