Wednesday, March 29, 2017

কৃমি রোগে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা

কৃমি -
কৃমি হচ্ছে একধরনের পরজীবি এবং এটা অন্ত্রে বাস করে।করে।
কিছু কিছু কৃমির লার্ভা ত্বকের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে এবং কিছু
কিছু কৃমির ডিম্বানুৃ মুখের মাধ্যমে প্রবেশ করে। মানুষের যকৃত, ফুসফুস ও অন্যান্য অংগেও আক্রমন করতে পাহয়।

কৃৃমি প্রকারভেদ-  কৃমি কয়েক ধরনের হয় ,যেমন
গোল কৃমি- এগুলো দেখতে গোলাকার, পাতলা, হালকা গোলাপি বা
সাদা রংয়ের হয়।
ফিতা কৃমি- এগুলো দেখতে ফিতার মতো, সমান এবং ২ থেকে ৩ মিটার লম্বা হয়।
সূতা কৃমি-  এগুলো দেখতে সূতার মতো, পাতলা ও সাদা রংয়ের হয়।
বক্র কৃমি- এগুলো দেখতে খুবই ছোট ও গোলাপী রংয়ের হয়। এগুলো খালি চোখে দেখা যায়না।

সংক্রমন- দূষিত পানি, খাবার, মাটি থেকে ত্বকের মাধ্যমে, কৃমি আক্রান্ত মল থেকে সংক্রমন হতে পারে।

প্রাতিরোধ-
১.  পানি ও খাবার পরিষ্কার রাখতে হবে।
২. খাবার খাওয়ার আগে, খাবার পরিবেশনের আগে, মলত্যগের পর, খেলাধূলার পর ভালভাবে হাত ধূয়ে পরিষ্কার করতে হবে।
৩. মাছ, মাংস ও শাকসবজি ভালভাবে ধূয়ে রান্না করতে হবে।
৪. রাঁধা খাবার ভালভাবে ঢেকে রাখতে হবে।
৫. পায়খানা সবসময় পরিষ্কার রাখতে হবে।
৬. হাত পায়ের নখ সবসময় ছোট ও পরিষ্কার রাখতে হবে।
৭. বাইরে যাওয়ার আগে স্যান্ডেল বা জুতা  অবশ্যই  পড়তে হবে।

লক্খন- 
কৃমি আক্রান্ত রোগীর রক্তহীনতা ও পুষ্টিহীনতা দেখা দেয়।
শিশুদের পেট ফুলে যায় ও শরীরের বৃদ্ধি সহযে ঘটেনা।
পেটে অনেক ব্যাথা, ফ্যাকাশে ও দূর্বল হয়ে যায়।
বুদ্ধির বিকাশ দেড়ি হওয়া ।

   চিকিৎসা- হোমিও ঔষধ সমূহ
টিউক্রিয়াম, সিনা, স্যন্টনিয়াম, মারকসল, স্পাইজেলিয়া, নেট্রামমিউর,এবরেটেনাম |

No comments: